স্টাফ রিপোর্টার(খাগড়াছড়ি)
শান্তি প্রতিষ্ঠায় ধারাবাহিক ভাবে শান্তি-সম্প্রীতি সমাবেশ,নিরাপত্তা জোরদার,সম্মিলিত চেষ্টায় শান্তি ফিরতে শুরু করেছে পার্বত্যাঞ্চলে। পার্বত্য জেলা খাগড়াছড়ি থেকে ছড়িয়ে পড়া দ্বন্ধের জেরে সহিংসতা ও মৃত্যুর ঘটনা,অগ্নিসংযোগ,ভাংচুর ও ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় নানা শঙ্কা কাটছেনা।সাধারন মানুষ ও বসবাসরতরা পার্বত্যাঞ্চলের উপজেলাগুলোতেও শঙ্কার উত্তাপ ছড়িয়েছে। ফলে বসতি স্থাপনকারীরা ছেড়েছে ঘর-বাড়ী। নিরাপত্তা শঙ্কা থেকে নিজ বসতঘর ছেড়ে অন্যত্র আশ্রয় নেয়া বসবাসকারীরা এবার তাদের বাড়ি ফিরতে শুরু করেছে।
মঙ্গলবার ১৭, সেপ্টেম্বর সকালে গুইমারা কলেজ মাঠে এই বাজারের উদ্বোধন করেন ২৪ আর্টিলারি ব্রিগেডের গুইমারা রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল রাইসুল ইসলাম। এক টাকার এই বাজার থেকে ৫ উপজেলার অন্তত ৬শ পরিবার পণ্য সংগ্রহ করেছে। যার মধ্যে রয়েছে চাল, ডাল, আটা, তেল, ডিম, মাছ মুরগী, কাপড়, শিক্ষা উপকরণ সহ ১৯ ধরনের পণ্য। এই বাজার থেকে প্রত্যেকে ইচ্ছামত ৭টি পণ্য বাছাই করে নিয়েছেন।
এসময় সমাবেশে পার্বত্য চট্টগ্রাম ছাত্র পরিষদের মহালছড়ি উপজেলা সভাপতি ফারুক আহমেদ রানার সভাপতিত্ত্বে বক্তব্য রাখেন , পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলা ছাত্র পরিষদের যুগ্ম সম্পাদক মেহেদী হাসান, সাংগঠনিক সম্পাদক সোহেল রানা।বক্তারা এসময় বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে সন্ত্রাস, চাঁদাবাজদের প্রতিহত করা না হলে সাধারণ জনগণের দুঃখ গুছবে না। আর বৈষম্য দূরীকরণে সবাইকে এক হয়ে প্রতিবাদ করার করতে হবে। এবং বৈষম্য সৃষ্টিকারী আদিবাসী শব্দ ব্যবহারের প্রতিবাদে জানান।
বৌদ্ধরা কেন মধু পূর্ণিমাকে অতি শ্রদ্ধার সাথে পালন করে থাকেন? এর তাৎপর্য ব্যাখা করতে গেলে দুটো দিক পরিলক্ষিত হয়। একটি হচেছ সেবা ও ত্যাগের ,অন্যটি হচেছ সৌর্হাদ্য, সম্প্রীতি ও সংহতির ।ত্যাগের মহিমা হলো পারিলেয্য বনের বানর কর্তৃক ভগবান বুদ্ধকে মধু দান ও হস্তিরাজ কর্তৃক সেবা প্রদান।আর সৌর্হাদ্য ও সংহতি হলো কৌশম্বীর ঘোষিতারামে বিবদমান ভিক্ষু সংঘের মধ্যে ঐক্য প্রতিষ্ঠা।
সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) সকালে খাগড়াছড়ি জেলা শহরের ঈদগাঁ মাঠ থেকে “অল্লাহু আকবার ইয়া রাসুলল্লাহ (সা:) ইয়া গাউছুল আজম দস্তগীর (রা) ধ্বনিতে মুসলিম ধর্মাবলম্বীরা রাজপথে মহানবী (সাঃ) এর জন্মদিনকে স্মরণ করে জুলুছ করে।