কালাই উপজেলা প্রতিনিধি(জয়পুরহাট)
অত্র অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন উল্লেখিত মাদ্রাসার সুপার আব্দুল আলিম।সহ সুপার আব্দুল মালেকের সঞ্চালনায় অত্র অনুষ্ঠানে নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর "জীবন বৃত্তান্ত "তুলে ধরে বক্তব্য রাখেন সাবেক সহ-সভাপতি আব্দুল করিম সরকার, সাবেক সহ সুপার মাওলানা নাজিম উদ্দিন, সাবেক সহকারি মাওলানা আব্দুস সালাম, শিক্ষক আজিমউদ্দিন ও মাদ্রাসার সাবেক সদস্য তোফাজ্জল হোসেন মন্ডল সহ আরো অনেকে।
সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) বিকেল সাড়ে পাঁচটার সময় কালাই থানাধীন হাতিয়র বাজারে কালাই থানা পুলিশের আয়োজনে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করে কালাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওয়াসিম আল বারী, প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনাব আফজাল হোসেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (পাচবিবি সার্কেল)।
এই ঘটনাটি এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করেছে এবং জনগণের মধ্যে ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে। তারা নিয়োগ প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা ও সঠিকতার দাবি জানিয়েছে। ভুক্তভোগী প্রার্থী মুক্তা বানু বিষয়টি জানিয়ে কালাই উপজেলা প্রশাসনের কাছে লিখিত অভিযোগও করেছেন।ভুক্তভোগীদের অভিযোগ থেকে জানা যায়,চলতি বছরের ১১ মার্চ শিকটা দাখিল মাদ্রাসায় ল্যাব সহকারী পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দুটি পত্রিকায় প্রকাশিত হলেও সেটি স্থানীয় জনগণের নজরে আসেনি। মাদ্রাসা বা উপজেলা নির্বাহী কার্যালয়ের নোটিশ বোর্ডেও তা টাঙানো হয়নি।
মাওলানা আব্দুল জলিলের সঞ্চালনায় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন জয়পুরহাট জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মোঃ গোলাম কিবরিয়া তিনি ফ্যাসিস্ট খুনি হাসিনার কু-কৃতির সমালোচনা করে জ্বালাময়ী বক্তব্য রাখেন বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন জয়পুরহাট জেলা প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের সেক্রেটারি মোঃ রাশেদুল আলম সবুজ, জেলা জামায়াতের শুরা সদস্য মাওঃ নূরুজ্জামান সরকার।
উক্ত আলোচনা সভায় ওয়ার্ড বিএনপির সাঃ সম্পাদক আলেক উদ্দিন ও আমিনুল ইসলামের যৌথ সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন মাত্রাই ইউনিয়ন বিএনপির আহ্বায়ক জাহিদুল ইসলামসহ আরো অনেকে বক্তব্য রাখেন।উক্ত আলোচনা সভা শেষে দোয়া মাহফিলে হাজারো নেতাকর্মী অংশ নেয়।পরে সকলের মাঝে তবারক বিতরণের মাধ্যমে অনুষ্ঠান সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।
স্থানীয় বিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রী, অভিভাবক ও সুধিজনদের নিয়ে এই মানববন্ধন উপজেলার প্রধান সড়কে অনুষ্ঠিত হয়।মানববন্ধনে উপস্থিত সবাই একত্রে অভিযুক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে দ্রুত অপসারণের দাবি জানিয়ে স্লোগান দেন। পাশাপাশি তারা বলেন, শিক্ষাক্ষেত্রে কোনো ধরনের দুর্নীতি বা অনিয়ম সহ্য করা হবে না এবং এ বিষয়ে প্রশাসনের কঠোর নজরদারি প্রয়োজন।
বাইরে থেকে এ ডাকঘরটি বেশ চকচকে দেখা গেলেও ভেতরের অবস্থা বড়ই শোচনীয়। ফলে সেবা গ্রহিতা ও প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।ডাকঘরের জরাজীর্ণ ভবনটি ভেঙ্গে নতুন ভবন নির্মাণ করার দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা।সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানাগেছে, ১৯৮৫ সালে উপজেলা ডাকঘরটি ভবন নির্মাণ করা হয়েছে।
সেই থেকে এই দীঘি রাজা নন্দলালের নামে নান্দাইল দীঘি হিসাবে পরিচিত লাভ করেছে।স্থানীয় বাসিন্দারা এই দীঘির সৌন্দর্য দেখে বড় হয়েছেন।তাদের পূর্বপুরুষদের স্মৃতি জড়িয়ে আছে এই দীঘির সাথে।কিন্তু প্রায় ৩০ বছর হয়ে গেল এই দীঘি পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে ওঠার স্বপ্ন আজও অধরাই থেকে গেছে।