চাঁদপুর জেলা প্রতিনিধি
রবিবার (১৪ জুলাই) উপজেলার আস্টা টু গল্লাক বাজার সড়কে অভিযান পরিচালনা করে গাঁজাসহ তাকে আটক করে ফরিদগঞ্জ থানা পুলিশ।আটকৃত রবিউল্লাহ (রবিউল) কুমিল্লা জেলাধীন দাউদকান্দি উপজেলার দক্ষিণ মোহাম্মদপুর গ্রামের পিতা আবদুর রহমান ও মাতা সুবুজা খাতুন এর সন্তান।
শনিবার (১৩ জুলাই) সকালে ফরিদগঞ্জ বাসস্ট্যান্ড এলাকায় ৭দিনব্যাপি গণস্বাক্ষর কর্মসূচীর উদ্বোধন কালে বক্তব্য রাখেন মাকসুদুল বাশার বাঁধন পাটওয়ারী, ফরিদগঞ্জ উপজেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি হানিফ কাজী, পৌর সভাপতি কাউছার কাজী, সাবেক ছাত্ররীঘ নেতা সাইফুল ইসলাম, গাড়ী চালক আনেয়ার, মোস্তফা, ইসমাইল প্রমুখ।
সেই রাবিশ উঠিয়ে কাজ করা প্রতিশ্রুতি দিয়ে কাজ শুরু করলেও মানছেনা ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানটি। উল্টো সড়কে থাকা রাবিশের উপর মেকাডমের কাজ শুরু করেছেন ঠিকাদার। স্থানীয় লোকজন বাঁধা দিলেও তিনি তা বাঁধা উপেক্ষা করে কাজ অব্যাহত রেখেছেন।
দেশের শান্তি ও সুন্দর সামাজিক ব্যবস্থার জন্য মাদক ও কিশোর গ্যাংসহ সকল অপরাধ মোকাবেলায় সম্মিলিতভাবে এগিয়ে আসতে হবে।উপজেলা কোন ধরনের দুর্নীতি চলেবেনা। কেউ যদি দুর্নীতি করে তার বিরোদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। আমার পরিবর্তে আগামীতে এই ফরিদগঞ্জে জন্য একজন ভালো মানুষ রেখে গেলাম।
ঘরে তালা দেয়ার ঘটনায় বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) থেকে ঘরে ঢুকতে না পেরে ৪ সন্তান নিয়ে খোলা আকাশের নিচে রাত কাটাচ্ছে পরিবারটি।উপজেলার ১২নং চরদুঃখিয়া পশ্চিম ইউনিয়ন পুটিয়া (গ্রামের সওদাগর বাড়ির) রবিবার (৪ জুলাই) সকালে সোপিরেট এনজিও হাইমচর শাখা এনজিওকর্মী কাঁচামাল বিক্রিতা বোরহান সওদাগর এবং তার স্ত্রী গৃহিনী মাকছুদা বেগমের ঘরে তালা লাগিয়ে দেয়।
একমাত্র সমিতির কিস্তির টাকা যোগাড় করতে না পেরে আমি এই সিদ্ধান্ত নিলাম। কারন এই আপমানের চেয়ে মৃত্যুই ভালো বলে আমি বিস্বাস করি। ছেলেকে উদ্দেশ্য করে বলেন, প্রশান্ত তোমার মাকে কখন অবহেলা করনা বা কুট কথা বলোনা। তোমার মা আমার একমাত্র অবলম্বন। মা কি জিনিস একদিন বুঝবে।
ঘটনার সূত্রে জানাযায়, র্দীঘদিন ধরে ইব্রাহীমদের সাথে আব্দুল খালেকদের সাথে জমি সংক্রান্ত বিরোধ লেগেই রয়েছে। এই নিয়ে আব্দুল খালেক প্রায় সময় ইব্রাহীমদের মারধর করার চেষ্ঠ করে যাচে্ছ। কোন বিষয়ে কথা হলে মারধর করার জন্য তেড়ে আসেন আবুল খালেক তার ছেলে তানভির। গত বৃহস্পতিবার বিকালে জোর পূর্ব ভাবে ইব্রাহীম মিয়ার জমি দখল করার চেষ্ঠা করলে তাকে বাঁধা দিলে তার উপর আক্রমান শুরু করেন আব্দুল খালেন তার ছেলে তানভির ও স্ত্রী তাছলিমা বেগম।
দল করে আমরা খাই না, আমরা দল করি সম্মানের জন্য। অতিতে যা ঘটেছে তার জন্য অনেক কিছুই হতে পারতো কিন্তু আমি কিছুই করিনি কারন কার বিরুদ্ধে আমি ব্যাবস্থা নিবো, তাদের শরীরে তো বিএনপির রক্ত বইছে তারা আমার দলেরই লোক, ফেসবুকে বিভ্রান্তি না ছড়িয়ে দলের জন্য, দলের আদর্শের জন্য কাজ করে যান।