সন্দ্বীপে বাল্যবিবাহ নিবন্ধক ও স্হানীয় সরকার প্রতিনিধিদের সাথে সভা প্রতিরোধ বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত।

মোঃ শাহাদাত হোসেন প্রকাশিত: ৭ জানুয়ারী , ২০২৫ ১৪:১৪ আপডেট: ৭ জানুয়ারী , ২০২৫ ১৪:১৪ পিএম
সন্দ্বীপে বাল্যবিবাহ নিবন্ধক ও স্হানীয় সরকার প্রতিনিধিদের সাথে সভা  প্রতিরোধ বিষয়ক কর্মশালা  অনুষ্ঠিত।
বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে বিবাহ নিবন্ধক এবং স্হানীয় সরকার প্রতিনিধিদের সাথে সভা করছে বাংলাদেশ নারী প্রগতি সংঘ সন্দ্বীপ শাখা ।

বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে বিবাহ নিবন্ধক এবং স্হানীয় সরকার প্রতিনিধিদের সাথে সভা করছে বাংলাদেশ নারী প্রগতি সংঘ সন্দ্বীপ শাখা । সোমবার সকাল ১১ টায় সংস্থার এনাম নাহার মোড় শাখার হলরুমে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ নারী প্রগতি সংঘ সন্দ্বীপ শাখার ব্যবস্হাপক মোঃশামসুদ্দিন। সংস্থার কমিনিউটি ডেভেলপমেন্ট অফিসার শাহেনা বেগমের সঞ্চালনায় এতে বক্তব্য রাখেন সন্দ্বীপ উপজেলা সহকারী যুব উন্নয়ন অফিসার মোঃ সামসুল আলম, সন্দ্বীপ পৌরসভা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও সাবেক কমিশনার নাজিম উদ্দীন,  হারামিয়া ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান লুনা বেগম,  মুছাপুর ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল  চেয়ারম্যান সুরাইয়া বেগম, জাতীয় সাংবাদিক সংস্থা সন্দ্বীপ উপজেলা শাখার সভাপতি ইলিয়াছ সুমন,  পৌরসভা বিবাহ রেজিস্ট্রার মোঃ আইয়ুব,   হারামিয়া বিবাহ রেজিস্ট্রার কাজী নিজাম উদ্দিন, মুছাপুর বিবাহ রেজিস্ট্রার আবদুর রহমান আনসারী, বাউরিয়া বিবাহ রেজিস্ট্রার এহসান উল্ল্যাহ, হারামিয়া ইউপি সচিব কাজী মেহরাজুল ইসলাম, হিন্দু বিবাহ রেজিস্ট্রার তুষার ব্যনার্জি প্রমুখ। বক্তারা বলেন দীর্ঘ চার দশকের অভিজ্ঞতায় বাংলাদেশের নারী, মানবাধিকার ও উন্নয়ন সংগঠন, জাতিসংঘ স্বাস্থ্য সংস্থা, চিকিৎসক সমাজ, গবেষক সকলের অভিজ্ঞতার আলোকে বিশ্বজনীন এটাই দেখা গিয়েছে যে ১৮ এর নিচে বয়স নারীর মাতৃত্ব গ্রহন, সন্তান জম্মদানের জন্য যথাযথ হয়ে উঠেনা। মেয়েদের বিয়ের বয়স ১৮ থেকে কমিয়ে ১৬ করা হলে তা আন্তর্জাতিক ভাবে স্বীকৃত শিশুর বয়স যে তার সাথে সাংঘর্ষিক হবে। মেয়েদের বয়স কমালে তার নেতিবাচক প্রভাব নারীর স্বাস্থ্য, ক্ষমতায়ন, সির্ধান্ত গ্রহন, অর্থনীতিক ক্ষমতায়ন, উপর পড়ে, পাশাপাশি নারীর সহিংসতা শিকার হওয়ার ঝুঁকি ও বৃদ্ধি পায়। 

এই বিভাগের আরোও খবর

Logo