কক্সবাজারের টেকনাফ শামলাপুরে ফিশিং ট্রলার মাধ্যমে আরও শতাধিক রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ করেছেন। তার মধ্যে স্থানীয়রা ৩৭ জনকে আটক করে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে। বাকি অন্তত ৬৩ জন পালিয়ে পার্শ্ববর্তী ক্যাম্পে আশ্রয় নিয়েছেন বলে জানান স্থানীয়রা।
মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) রাত ৮টার দিকে টেকনাফ শামলাপুর জাহাজপুরা এলাকা দিয়ে ফিশিং ট্রলার মাধ্যমে তারা অনুপ্রবেশ করেন।
কক্সবাজারের টেকনাফ শামলাপুরে ফিশিং ট্রলার মাধ্যমে আরও শতাধিক রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ করেছেন। তার মধ্যে স্থানীয়রা ৩৭ জনকে আটক করে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে। বাকি অন্তত ৬৩ জন পালিয়ে পার্শ্ববর্তী ক্যাম্পে আশ্রয় নিয়েছেন বলে জানান স্থানীয়রা।
মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) রাত ৮টার দিকে টেকনাফ শামলাপুর জাহাজপুরা এলাকা দিয়ে ফিশিং ট্রলার মাধ্যমে তারা অনুপ্রবেশ করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন টেকনাফ শামলাপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আমজাদ হোসেন খোকন।
তিনি জানান, দালালের মাধ্যমে চারটি ফিশিং ট্রলার মাধ্যমে শতাধিক রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ করেছে। তার মধ্যে ৩৭ জনকে আমরা আটক করতে সক্ষম হয়েছি। বাকিরা কৌশলে পালিয়ে যায়। পরে আটকদের বিজিবির কাছে হস্তান্তর করা হয়। অনুপ্রবেশ করা রোহিঙ্গাদের বেশিরভাগ নারী ও শিশু।
আমজাদ হোসেন খোকন জানান, আটক রোহিঙ্গারা জনপ্রতি ১০ হাজার টাকায় দালালদের মাধ্যমে অনুপ্রবেশের কথা স্বীকার করেছে। ফিশিং ট্রলারের মালিকদের শনাক্ত করার চেষ্টা চলছে বলে জানান তিনি।
জানতে চাইলে টেকনাফ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গিয়াস উদ্দিন বলেন, ৩৭ জন রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ করেছে। তারা বিজিবির হেফাজতে আছে। তারা দালালের সহায়তায় প্রবেশ করে।
অনুপ্রবেশকারীর সংখ্যা শতাধিক কি না– এমন প্রশ্নের জবাবে জানেন না বলে জানান তিনি।